বৃহস্পতিবার, ০৫ Jun ২০২৫, ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
পাকিস্তানও উইঘুর মুসলিমদের চীনে ফেরত পাঠাচ্ছে

পাকিস্তানও উইঘুর মুসলিমদের চীনে ফেরত পাঠাচ্ছে

বিদেশ ডেস্ক ॥ পাকিস্তানও উইঘুর মুসলিমদের জোর করে চীনে ফেরত পাঠাচ্ছে। মুসলিম পাকিস্তান এখন মোটেই আর নিরাপদ আশ্রয় নয় চীনের নিপীড়িত উইঘুর মুসলিমদের জন্য। প্রাণ হাতের মুঠোয় নিয়ে চীন থেকে পালিয়ে এসেও তাদের লাভ হচ্ছে না। ইমরান খানের প্রশাসন তাদের ফেরত পাঠাতে তৎপর। আসলে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর (সিপিইসি)-এর কারণে বেইজিং-এর যেকোনও শর্তই এখন মেনে নিতে বাধ্য পাকিস্তান। অভিযোগ রয়েছে, বিশাল ঋণের দায়ে জর্জরিত ইমরান খানের সরকার মুসলিম নির্যাতিতদের পাশে দাঁড়ানোর থেকে চীনা কমিউনিস্ট পাটিকে খুশি রাখতেই বেশি তৎপর। এমন তথ্যই উঠে এসেছে মার্কিন-কানাডিয়ান ডিজিটাল গণমাধ্যম ভাইস-এর প্রখ্যাত লেখক ও চলচ্চিত্রকার ব্রেন্ট ই হাফম্যানের প্রতিবেদনে। এতে তুলে ধরা হয়েছে, পাকিস্তানের মতো ইসলামিক রাষ্ট্রে চীন থেকে পালিয়ে আসা তুর্কি মুসলিমদের দুর্দশার কথা। উইঘুররা এখন নিজেদের জীবন বাঁচাতে জাতিসংঘের সাহায্য চাইছেন। তাদের আশঙ্কা, চীনে ফিরলে তাঁরা প্রাণে বাঁচতে পারবেন না। ভাইস-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীন উইঘুরদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত। ইতিমধ্যেই প্রায় ১০ লাখ মানুষ বন্দি। বাচ্চারা তাদের বাবা-মা থেকে বিচ্ছিন্ন। উইঘুরদের নিজস্ব ধর্ম বা সংস্কৃতি আক্রান্ত। পুনঃশিক্ষা কেন্দ্রের নামে নারীদের ওপর চলছে অকথ্য অত্যাচার। তারা ক্রমাগত ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন বলেও পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন ‘উইঘুর গণহত্যা’র কথা বলেছিলেন। কিন্তু চীন জিনজিয়াং প্রদেশের যাবতীয় ঘটনা লুকিয়ে রেখেছে। বন্দিশিবিরগুলোতে নারীদের ওপর যৌন নির্যাতনের ঘটনাও চীন অস্বীকার করছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com